আওয়ামিলীগ এবার নতুন ভেক ধরেছে।সুর পাল্টেছে।এবার তারা প্রচারণায় নেমেছে-নারী নীতিমালা ইসলামের আলোকে প্রনয়ন করা।সুতারাং হুজুরদের উচিৎ নারী নীতিমালার বিরোধীতা না করে সর্বাত্নক সহযোগিতা করা।কি মারত্নক ব্যপার!!থুক্কু মারাত্নক না,কি মনোমূগ্ধকার ব্যপার!আজ ইসলামের আলোকে গঠিত নীতিমালাকে বিরোধীতা করছে হূজ়ূররা।আর মেননের মত ইসলামের দুশমনরা এই নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।হাচাই,দেশটা ডিজিটাল হয়ে গেছে। তা আমার প্রশ্নটা অন্য জায়গায়-ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার ইসলামের আলোকে নীতিমালা করেছেন,এটা কি মুনাফেকি হয়ে গেল না???
পুনশ্চঃআওয়ামিলীগের এ মুনাফেকী নতুন না।তাদের মুনাফেকীর কারনেই অনেক আওয়ামিলীগার আজ নুতন করে আওয়ামিলীগ সম্পর্কে ভাবতে শুরু করেছে।
শেয়ার করুন
১৪৯ বার পঠিত, ৩৪ টি মন্তব্য
রেটিং +৬/-১
রেটিং দিতে লগইন করুন
পাঠকের মন্তব্য:
১
219947
০১ এপ্রিল ২০১১; সন্ধ্যা ০৭:৪৫
ওয়াহিদ লিখেছেন : ২৩.৫ : 'সম্পদ, কর্মসংস্থান, বাজার ও ব্যবসায় সমান সুযোগ ও অংশদারিত্ব দেয়া"। ২৫.২ : "উপার্জন, উত্তরাধিকার, ঋণ, তুমি এবং বাজার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অর্জিত সম্পদের ক্ষেত্রে নারীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রদান করা"।
এখানে কোন অংশটা ইসলাম বিরোধী একটু যদি রেফারেন্স সহ বর্ননা করতেন!
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:০০
179409
সত্য কথা লিখেছেন : সিডো সনদের ২-১টা লাইন উল্লেখ করলেন না কেন
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:০২
179411
ওয়াহিদ লিখেছেন : সিডো সনদ কী বাংলাদেশ বানাইছে? বাংলাদেশ তো ঐ সনদের কিছু ধারায় আপত্তি জানাইছে ধর্মসমূহের সাথে বিরোধ থাকার কারণে।
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:০৪
179414
সত্য কথা লিখেছেন : ওয়াহিদ সাহেব,ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার ইসলামের আলোকে নীতিমালা করেছেন,এটা কি মুনাফেকি হয়ে গেল না???
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:০৭
179419
সত্য কথা লিখেছেন : তা আপত্তিটা কোন আমলের ছিল??এনালগ আমলের নাকি ডিজিটাল আমলের????
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:১৮
179431
ওয়াহিদ লিখেছেন : আওয়ামীলিগ ধর্মনিরপেক্ষ, কম্যুনিস্টদের মত ধর্মহীন নয়। অন্যের ধর্ম পালনের অধিকার ক্ষুন্ন না করে যার যার ধর্ম পালনের অধিকার আওয়ামীলীগ স্বীকার করে।
আমাদের আইন অনুসারে কোন মুসলিম পরিবার ইসলামী আদর্শ অনুসরণ করে উত্তরাধিকারদের মধ্যে সম্পদ বন্টন করতে পারে। কেউ ব্যাতিক্রম করতে চাইলে মৃত্যুর পূর্বে বন্টন বা উইল করে যাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। এই আইন পরিবর্তন করার কথা নারী উন্নয়ন নীতিতে বলা হয়নি।
দেখুন, নারী উন্নয়ন নীতিটি কিন্তু সকল ধর্মের জন্য। মুসলিম নারী যেমন পিতা, স্বামী বা সন্তানের সম্পদে উত্তরাধিকারী হয়, হিন্দু নারী কিন্তু কোনভাবেই উত্তরাধিকারী হয় না। নীতিতে বলা হয়েছে যেভাবেই নারী সম্পদ অর্জন করুক না কেন (যার একটি উপায় হচ্ছে স্ব-স্ব ধর্ম অনুসারে বা উইল অনুসারে উত্তরাধিকার) তার উপর তার পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করা হবে। এর কারণ হচ্ছে সামাজিকভাবে আমাদের পুরুষরা পরিবারের নারীদের সম্পদের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত, এমনকি নিজেদের সম্পদের মতই ব্যবহার করে থাকে। ব্যাপারটা যতটা না আইনগত, তারচে বেশি সামাজিক। পিতার কাছ থেকে অর্জিত সম্পদে নারীর চেয়ে তার স্বামীর অধিকার বেশি এই সমাজে।
ব্যাক্তিগতভাবে আমি মুসলিম উত্তরাধিকার আইনে কোন বৈষম্য খুঁজে পাই না। কারণ ইসলাম পুরুষকে পিতার সম্পদে অধিকার যেমন বেশি দিয়েছে, পরিবারের প্রতি অর্থনৈতিক দায়িত্বও বেশি দিয়েছে। দায়িত্ব একই রেখে অধিকার কেড়ে নেয়াটাই অন্যায় হবে। কেউ যদি নিজের ইচ্ছায় মেয়েকে বেশি সম্পদ দিতে চায়, তবে জীবিত অবস্থায় তাকে দিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা তো থাকছেই।
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:৫৮
179492
সত্য কথা লিখেছেন : আজ ইসলামের আলোকে গঠিত নীতিমালাকে বিরোধীতা করছে হূজ়ূররা।আর মেননের মত ইসলামের দুশমনরা এই নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।হাচাই,দেশটা ডিজিটাল হয়ে গেছে। তা আমার প্রশ্নটা অন্য জায়গায়-ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার ইসলামের আলোকে নীতিমালা করেছেন,এটা কি মুনাফেকি হয়ে গেল না??? আপনাকে সত্যিকার অর্থে ধন্যবাদ আওয়ামিলীগের পক্ষে এই বিশাল বড় রচনা লিখার জন্য।তবে আওয়ামিলীগ কি চিজ,সেটা আমাকে বূঝাতে হবেনা।আমার পুরানো পোস্টে গিয়ে বঙ্গবন্ধূকে নিয়ে আমার লিখা কবিতাটা দেখতে পারেন।ধর্ম নিরপেক্ষতার বহুত সংগা দিয়েছেন।কিন্তূ সেই সাথে যদি আপনি ইসলামের সঙাটা জ়ানতে চেস্টা করতেন।খুব ভাল হতো।ইসলামী রাস্ট্রে অমুসলিমরা শুধু তার অধিকার ভোগ করবে তানা।পুর্ণ নিরাত্তায় রাস্ট্র তাকে তার ধর্মীয় অধিকার থেকে শুরু করে সব অধিকার আদায়ের ব্যবস্থা করে দিবে।ধর্ম নিরপেক্ষ সরকারের সময় আমরা দেখছি পুজার সময় মন্দির ভাংচূর,মন্দিরে চুরি।ইসলামী রাস্ট্রে এটা কল্পণাও করা যাবেনা।আমি আপনাকে আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই বিশাল উত্তর দেয়ার জন্য।আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দিক।
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৯:১৬
179506
ওয়াহিদ লিখেছেন : ভাই, বাস্তবতা অনুধাবন করুন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হলেও এটা ইসলামী রাষ্ট্র নয়। এখানে সকল ধর্ম এবং ধর্মহীনদের সমানাধিকারের কথা মাথায় রেখে রাষ্ট্রীয় নীতি গ্রহণ করতে হয়। আমার বক্তব্যের বিষয়ে তো কিছু বললেন না।
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ১০:৩৩
179572
মাসউদ লিখেছেন : আপনি তো ধর্মেই বিশ্বাস করেন না আবার আম্বালীগের দালালী করছেন ইসলামী লেবাসে! আপনারে প্রগতিশীল মনে করছিলাম কিন্তু দেখি শর্ষের মধ্যেই ভূত!!
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ১০:৩৫
179580
ওয়াহিদ লিখেছেন : আমি ধর্মে বিশ্বাস করি না, এইটা আপ্নেরে কে বলল? নিজের মতের সাথে না মিললে কাউকে নাস্তিক-মুর্তাদ ঘোষণা দেয়াটা নিম্ন শ্রেণীর ছাগুমি।
সত্য কথা লিখেছেন : ওয়াহিদ,আমি একজন মুসলিম।এবং স্রস্টার প্রতি বিশ্বাস আমার অফুরান।আমি বিশ্বাস করি আমার প্রতিপালকের প্রতিটা নির্দেশের পিছনে আছে যৌক্তিক কারণ।আপনি আমার লিখা "নারী নীতিমালা এবং একজন নারী হিসেবে আমার কিছু কথা" এবং "নারী নীতিমালা এবং কিছু কথা সেখানে আমার মতামত পাবেন"।এজন্য এখানে আর কিছু বলতে ইচ্ছে করেনাই এ ব্যপারে।কারণ আপনার বিশ্বাসের সাথে আমার বিশ্বাসের তফাৎ আকাশ পাতাল।আমি একজন মেয়ে।আমাকে আমার ভাই পিতা পুরু সম্পত্তি দিলেওআমি নিবনা।কারন আমি জানি এ নীতিমালা আমার মর্যাদা বৃদ্ধি করবেনা বরং আমার দূর্ভোগ বৃদ্ধি করবে।কারন সম্পত্তিতে সমান অধিকার যদি আমার সম্মান বৃদ্ধির কারণ হতো তবে আমার প্রভূ সেটা অনেক আগেই নির্ধারন করে দিতেন।হ্যাঁ আপনার সাথে আমার বিশ্বাসের পার্থক্য থাকতই পারে।আমি অন্যের বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করি।আপনার বিশ্বাস নিয়ে আমি ততোক্ষন পর্যন্ত আমি কিছু বলবনা,যতোক্ষন পর্যন্ত মুনাফেকী না করা হয়।আওয়ামী সরকার কোরআনের আইন বিরোধী আঈন করছে কিন্তু সেটাকে কথার মারপ্যাচে কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক না সেটা বুঝাচ্ছে।আওয়ামীলীগের এ দ্বিমুখী আচরণ যে এ দলটার বিশ্বাসযোগ্যতা কোথায় নামিয়ে নিয়েছে আওয়ামিলীগ অন্ধ হলে অনুধাবন করতে পারত।ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ১১:৫৯
179693
সত্য কথা লিখেছেন : http://www.sonarbangladesh.com/blog/AFRUZA/30858 আমার এই লিখাটা দেখলেই নারী নীতি সম্পর্কে আমার ধারনা জানবেন।আমার ধারনার সাথে আপনার ধারনার অবশ্যই পার্থক্য থাকতে পারে।বাট আই হেট অল হিপোক্রেসি।যেটা আওয়ামিলীগ করে যাচ্ছে অনবরত।দয়া করে লেখাটা দেখেন,ঊত্তর পেয়ে যাবেন।
০২ এপ্রিল ২০১১; সকাল ০৫:৩৩
179895
ওয়াহিদ লিখেছেন : দেখুন নারী নীতি কিন্তু শুধু মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য নয়। সবার জন্যই তাদের ধর্ম পালনের সুযোগ এখানে রাখা হয়েছে। আপনার পরিবার ইসলাম অনুসারে তার সম্পদ বন্টন করতেই পারে। আবার একটি হিন্দু পরিবার মেয়েকে কিছু নাও দিতে পারে। আবার কোন সেকুলার পরিবার সমান ভাগও দিতে পারে। এগুলো সবার সাংবিধানিক অধিকার।
মুসলিম রীতি তো সরকার সকলের ওপর চাপিয়ে দিতে পারেনা, তাইনা?
০২ এপ্রিল ২০১১; সকাল ০৬:৪১
179909
পরদেশী লিখেছেন : বাজার/ব্যবসায়, কর্ম সংস্হান সমান সুযোগ কোথায় নারীদের বাধা দেয়া হয়েছে ইসলামিক আইনে। ইসলামী আইনে কাউকে বাধা দিয়েছে ওসিয়ত তথা উইল করে যেতে? কোন সম্পদশালী যদি তাঁর মেয়েকে সব দিয়ে যেতে চান, তাতে কারোর আপত্তি নেই। তবে সবাইকে উইল করে যেতে হবে বা সমান অংশ দিতে হবে, ওটাকে সার্বজনীন বা রাষ্টীয় আইনে নিতে হবে কেন? মনে হয় বালের সরকার কারো এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আদা-জল খেয়ে নেমেছে।
০২ এপ্রিল ২০১১; সকাল ০৮:০৪
179923
ওয়াহিদ লিখেছেন : নীতি আর আইন কী এক হলো। নারী নীতি বাস্তবায়নের জন্য কোন আইন সংশোধনের প্রয়োজন নেই। প্রচলিত সকল আইনের কঠোর বাস্তবায়নের মাধ্যমেই নারী নীতি বাস্তবায়ন সম্ভব।
০২ এপ্রিল ২০১১; সকাল ০৮:০৮
179926
ওয়াহিদ লিখেছেন : উত্তরাধিকার আইন পরিবর্তনের কোন সুযোগ নেই। প্রয়োজন শুধু প্রচলিত ধর্মীয় উত্তরাধিকার আইন অনুসারে নারীদের যেটুকু প্রাপ্য, তার ওপর নারীর পূর্ণ অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। ব্যাপারটা যতটা না আইনগত তার চেয়ে বেশী সামাজিক। ধর্ম অনুসারে সম্পদের ওপর নারীর যতটা অধিকার, সামাজিকভাবে তারা তা পায় না। ইসলাম নারীক সম্পদ অর্জনের এবং নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার পূর্ণ অধিকার দিয়েছে। নারী নীতি সেই একই উদ্দেশ্যে গৃহীত হয়েছে।
০২ এপ্রিল ২০১১; সকাল ০৮:৪০
179927
আগুন্তক লিখেছেন : এইমাত্র আমার কন্ঠরোধ করা হলঃ বিষয়: অনুগল্পঃ সেক্স সিম্বল-১৭ নোটিসের সময়: ০২ এপ্রিল ২০১১, সকাল ০৮:৩৪ Your post has been removed for violating blog rule: ২.৭ যদি পোস্ট কিংবা ছবিতে ব্যক্তি আক্রমণ , হয়রানিমূলক , কুৎসা রটনামূলক , অশ্লীলতা , কুরুচিপূর্ণ , আপত্তিকর , গালিগালাজ এবং পর্ণগ্রাফি সম্বলিত বক্তব্য কিংবা বিষয় থাকে । If you continue posting such materials, you will be banned.
০২ এপ্রিল ২০১১; সকাল ১০:৩২
179974
সত্য কথা লিখেছেন : ওয়াহিদ,আপনাকে আগেই বলছি-আপনার সাথে আমার বিশ্বাসের পার্থক্য আকাশ পাতাল।বিশাসের পার্থক্য যেখানে থাকবে সেখানে চিন্তা এবং কাজের পার্থক্য থাকতে বাধ্য।আপনার কাছে অন্য ধর্মের মেয়েদের সমঅধিকারের নাম করে কুরআনের আঈন পাল্টানোটাকে নাথিং মনে হয়,আর আমার কাছে এটা মনে হয়,আল্লাহদ্রোহিদের সাময়িক স্পর্ধা।অন্য ধর্মের মেয়েদের সমঅধিকারের যে খোঁড়া যুক্তি দিলেন,তা কাঊণ্টার করলামনা।কারন,আমার যুক্তি আপনার মাথায় ঢূকবেনা।অই যে বিশ্বাসে পার্থক্যের জন্য চিন্তার পার্থক্য।তবে আল্লাহর কাছে এই আবেদন জানাচ্ছি-যারা তাঁর পথে চলতে চায়,তাদের হৃদয়ের বক্রতা যেন আল্লাহ দূর করে দেন।
০২ এপ্রিল ২০১১; সকাল ১০:৫১
179987
সত্য কথা লিখেছেন : পরদেশী,ইসলানী আইন সম্পর্কে আপনার জানায় একটু ভুল আছে।শরিয়তের বাইরে গিয়ে কোন বাবারো সাধ্য নাই তার মেয়েকে সব সম্পত্তি দেয়া।কেউ যদি মৃত্যুর আগে উইল করতে চায়,তাকে সেভাবেই উঈল করতে হব্র যেভাবে আল্লাহ বলেছেন।সে যদি একজ়বকে সব সম্পত্তি উইল করে দেয়,তার সম্পত্তিতে অন্য যাদের হক আছে,তারা বঞ্চিত হবে।বিস্তারিত জানার জন্য সুরা নিসা পড়তে পারেন।ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
০২ এপ্রিল ২০১১; দুপুর ০১:০৯
180088
ওয়াহিদ লিখেছেন : আপনাকে বারবার বলা হচ্ছে আইন পরিবর্তন করা হচ্ছে না, একই থাকছে। তারপরও তালগাছ আঁকড়ে থাকছেন কেন? কেউ শরিয়ত মানতে না চাইলে সরকার কী করবে? এইটা তো তালেবানী রাষ্ট্র না।
নারী নীতির বিরোধীতা না করে তাহলে সব ক্ষেত্রে শরিয়া আইন চালুর আন্দোলন করুন। তাহলে আর ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ থাকবে না।
রাষ্ট্রের একশতএকটা আইন সেকুলার, সেখানে একটা নীতি, যা আইনের সমকক্ষও নয় তা নিয়ে এত হৈচৈ করার কি আছে? ফরজ বাদ দিয়ে নফল নিয়ে এত লাফালাফি কেন?
০২ এপ্রিল ২০১১; দুপুর ০১:২৬
180095
সত্য কথা লিখেছেন : আল্লাহর নীতিমালার বিরুদ্ধে গিয়ে নীতিমালা করছে সেটাকে আইন না নীতিমালা বলে,কথার মারপ্যাচে উত্তেজিত জনতাকে ক্ষনিক সময়ের জন্য হয়তো শান্ত করতে পারবেন।কিন্তু আল্লাহর দরবারে এ কূটকৌশল কোন কাজে আসবেনা।আল্লাহর নীতিমালার বিরুদ্ধে গিয়ে আঈন করার ক্ষমতা যেমন কারো নাই,তেমনি নীতিমালা করার ক্ষমতাও কারো নাই।
০২ এপ্রিল ২০১১; দুপুর ০১:৩৭
180103
সত্য কথা লিখেছেন : আপনি ১টা সত্য কথা বলেছেন,রাস্ট্রের অসংখ্য আইন,ঈসলামের সাথে সাংঘর্ষিক।এখন একজন রাস্ট্রপ্রধানের দায়িত্ব,ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক আঈঙ্গুলোকে দূর করে ইসলামী আঈন প্রতিষ্ঠা করা।সে জায়গায় রাস্ট্র সে দায়িত্ব পালন না করে,উল্টো যেগুলো আছে সে নীতিমালাগূলোকে দূর করে দিচ্ছে।আপনার কাছে এটা খূব সাধারণ ঘটনা।কিন্তূ আমার কাছে এটা আল্লাহর হুকুমের বিরুদ্ধে সরাসরি বিদ্রোহ।আমি আপনাকে সালাম জানাচ্ছি।(সালাম জানাচ্ছি মীন,বিতর্ক করবোনা।ইসলামের বিধান নিয়ে কেউ বিতর্ক করতে আসলে সালাম।তবে জানতে চাইলে ভিন্ন কথা)।আগেই বলছি বিশ্বাসের পার্থক্য অনেক।এ জন্য চিন্তার পার্থক্য থাকবেই।এবং সে জন্য প্রতিক্রিয়ার পার্থক্য থাকবেই।সালাম আপনাকে।
২
219968
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:০৬
শহীদ লিখেছেন : সর্বশক্তি দ্বারা শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানানোর যে অপচেষ্টা করে তারই আরো একটা প্রমান "নারী নীতিমালা" আরালে আল্লাহর আইনকে পরিবর্তনের চেষ্টা.....ইনসাল্লাহ দেশের ধর্মপ্রান মুসলমান ভাই বোনরা তা প্রতিহত করবে....
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৮:১৩
179429
সত্য কথা লিখেছেন : কি যে কন শহীদ ভাই!এটা সম্পুর্ণ ইসলামের আলোকে গঠিত। সুতরাং হুজুরদের উচিৎ এর সর্বাত্নক সহযোগীতা করা ।আজকে মেনন সাহেবরা ইসলামী নীতিমালার পক্ষে নেমেছে আর হুজুররা বিরোধীতা করছে গোল্লায় গেছে পূরা হুজুররা।এই হুজ়ূরদের নিয়া আর পারা যায়না
৩
220043
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ০৯:১৯
ফরহাড লিখেছেন : আওয়ামিলীগ হাসিনার, কখনো সত্য কথা বলে নাই। ভারতকে করিডোর দিয়ে এসে বলেছে টরানজিট। ১০ টাকা চাউলের কথা বলে এখন বলছে সে বলেই না। হাসিনার উপদেষ্টা কাল বলেছেন, ট্রানজিট ফী নেওয়া নাকি আভদ্রতার সামিল। এখন ফাদ পেতেছে আলেম এবং ইসলামের সাথে মিথ্যা বলে। সুতরাং তাদের নেত্রীই হলেন বিশ্ব মিথ্যুক। কারে নিকট বিচার দিব। আ্ল্লাহ উদেরকে হেদায়েত দিক।
০২ এপ্রিল ২০১১; রাত ১২:০৯
179714
সত্য কথা লিখেছেন : আওয়ামিলীগের অন্যতম ১টা সমস্যা হচ্ছে তারা জনগনকে অনেক বোকা ভাবে।তারা ভাবে তারা যা বলবেই তাই বিশ্বাস করবে জনগণ।প্রধানমন্ত্রী ১০টাকা কেজ়ি চাল নিয়ে মিথ্যচারিতা করে নিজেকে যে কোথায় নামিয়েছে এটা আওয়ামিলীগ আজো অনুধাবন করতে পারছেনা।১ক জন প্রধানমন্ত্রী এভাবে মিথ্যাচারিতা কিভাবে করেন???ছিহ!!একজন সাধারণ জ়নগন হয়েও লজ়জ়া পাই প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচারিতা দেখে অথচ আওয়ামিলীগের হুশ নাই।
৪
220153
০১ এপ্রিল ২০১১; রাত ১০:৪০
মাসউদ লিখেছেন : মিথ্যা বলা মজ্জাগত যাদের স্বভাব; ভেল্কিবাজীতে নাইকো তাদের অভাব!!
No comments:
Post a Comment